টাইম ট্রাভেল, টেলিপোর্টেশন, ওয়ার্মহোল, স্টারশিপ, এলিয়েন, অদৃশ্য হওয়ার ক্ষমতা, ফোর্স ফিল্ড, ফেজার, নক্ষত্র থেকে নক্ষত্রে ভ্রমণসহ ভবিষ্যতের আরও কিছু প্রযুক্তি বর্তমানে তুমুল আলোচিত। অনেক আধুনিক বিজ্ঞানী এগুলো অসম্ভব বলে রায় দিয়েছেন। তবে সেগুলোকে মোটাদাগে অসম্ভব বলতে নারাজ তাত্ত্বিক পদার্থবিদ মিচিও কাকু। এসব প্রযুক্তি সম্ভব, নাকি
অসম্ভব তা বৈজ্ঞানিক তত্ত্ব, তথ্য ও যুক্তিতর্ক দিয়ে এ বইয়ে চুলচেরা বিশ্লেষণ করেছেন তিনি। ২০০৮ সালে যুক্তরাষ্ট্রে প্রকাশিত হওয়ার পর নিউইয়র্ক টাইমস-এ বেস্ট সেলারের মর্যাদা পায় মিচিও কাকুর ফিজিকস অব দ্য ইমপসিবল
বইয়ের বিবরণ
তাত্ত্বিক পদার্থবিদ মিচিও কাকুর মতে, অসম্ভব ব্যাপারটা আপেক্ষিক। আজ যা অসম্ভব, কাল সেটা সম্ভব হয়ে উঠতে পারে। আজকের অনেক প্রযুক্তিকে শতবর্ষ আগের বিশ্বে নিশ্চয় অসম্ভব কিংবা ম্যাজিক বলে মনে হতো। আমরাও একই অবস্থায় পড়ি বিজ্ঞান কল্পকাহিনি-নির্ভর বই পড়তে বা সিনেমা দেখতে গিয়ে। স্টার ট্রেক, স্টার ওয়ার্স কিংবা আইজ্যাক আসিমভ ও আর্থার সি ক্লার্কের বই বা সিনেমায় দেখানো ভবিষ্যতের ঝা-চকচকে অনেক প্রযুক্তি আমাদের চোখ ধাঁধিয়ে দেয়। কিন্তু সেগুলো কি বাস্তবে আদৌ সম্ভব? এ ব্যাপারে আধুনিক বিজ্ঞান কী বলে? এসব প্রশ্নের বিজ্ঞানভিত্তিক উত্তর পাওয়া যাবে মিচিও কাকুর ফিজিকস অব দ্য ইমপসিবল বইতে। টাইম ট্রাভেল, টেলিপোর্টেশন, ওয়ার্মহোল, স্টারশিপ, এলিয়েন, অদৃশ্য হওয়ার ক্ষমতা, ফোর্স ফিল্ড, ফেজার, নক্ষত্র থেকে নক্ষত্রে ভ্রমণসহ ভবিষ্যতের আরও কিছু প্রযুক্তি বর্তমানে তুমুল আলোচিত। অনেক আধুনিক বিজ্ঞানী এগুলো অসম্ভব ও গাঁজাখুরি বলে রায় দিয়েছেন। তবে সেগুলোকে মোটাদাগে অসম্ভব বলতে নারাজ মিচিও কাকু। এসব প্রযুক্তি সম্ভব নাকি অসম্ভব, বৈজ্ঞানিক তত্ত্ব, তথ্য ও যুক্তিতর্ক দিয়ে এ বইয়ে তার চুলচেরা বিশ্লেষণ করেছেন তিনি। ২০০৮ সালে যুক্তরাষ্ট্রে প্রকাশিত হওয়ার পর নিউইয়র্ক টাইমস-এ নন-ফিকশন বিভাগে বেস্ট সেলারের মর্যাদা পায় ফিজিকস অব দ্য ইমপসিবল।
- শিরোনাম ফিজিকস অব দ্য ইমপসিবল
- লেখক আবুল বাসার (অনুবাদক)
- প্রকাশক প্রথমা প্রকাশন
আলোর উৎস কিংবা ডিভাইসের কারণে বইয়ের প্রকৃত রং কিংবা পরিধি ভিন্ন হতে পারে।
আবুল বাসার
জন্ম ১৯৭৭, পাবনায়। পড়ালেখা শের-ই-বাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে। পেশা সাংবাদিকতা। একসময় মাসিক কিশোর আলো সম্পাদনার সঙ্গে জড়িত ছিলেন। বর্তমানে দায়িত্ব পালন করছেন দেশের জনপ্রিয় বিজ্ঞানবিষয়ক মাসিক ম্যাগাজিন বিজ্ঞানচিন্তার নির্বাহী সম্পাদক হিসেবে। এর পাশাপাশি বিজ্ঞানবিষয়ক বেশ কিছু মৌলিক বই লিখেছেন। অনুবাদও করেছেন বিশ্বসেরা কয়েকটি বিজ্ঞানের বইয়ের। ইতিমধ্যে তাত্ত্বিক পদার্থবিদ স্টিফেন হকিংয়ের ছয়টি বই অনুবাদ করেছেন। এর পাঁচটিই প্রকাশ করেছে প্রথমা প্রকাশন। বইগুলো হলো : দ্য থিওরি অব এভরিথিং, মাই ব্রিফ হিস্ট্রি, ব্রিফ আনসারস টু দ্য বিগ কোয়েশ্চেনস (বড় প্রশ্ন, ছোট উত্তর), দ্য ইউনিভার্স ইন আ নাটশেল এবং ব্ল্যাকহোল। অনুবাদ করেছেন পদার্থবিদ মিচিও কাকুর লেখা বেস্টসেলার বই ফিজিকস অব দ্য ইমপসিবল, প্যারালাল ওয়ার্ল্ডস এবং দ্য গড ইকুয়েশন। জ্যোতিঃপদার্থবিদ নীল ডিগ্র্যাস টাইসনের অনূদিত বইগুলোর মধ্যে রয়েছে অ্যাস্ট্রোফিজিকস: সহজ পাঠ। বইগুলো ব্যাপক পাঠক সমাদৃত।
দ্য থিওরি অব এভরিথিং: মহাবিশ্বেও জন্ম এবং শেষ পরিণতি
স্টিফেন হকিং, আবুল বাসার
২৮৮.৬০ টাকা ৩৭০.০০ টাকা
প্যাকেজ: অনুবাদ বই
সাজ্জাদ শরিফ, আগাথা ক্রিস্টি, স্টিফেন হকিং, জর্জ আমাদু, গাব্রিয়েল গার্সিয়া মার্কেস, মারিয়ো বার্গাস য়োসা, তাহমিমা আনাম, চিনুয়া আচেবে, রবের্তো বোলানিও, গিয়োম আপোলিনের, আফসানা বেগম, জাভেদ হুসেন, আবুল বাসার, আব্দুল্যাহ আদিল মাহমুদ, মার্ক হ্যাডন, পল ডেভিস
৪,৮০৪.৮০ টাকা ৬,১৬০.০০ টাকা
দ্য থিওরি অব এভরিথিং: মহাবিশ্বেও জন্ম এবং শেষ পরিণতি
স্টিফেন হকিং, আবুল বাসার
২৮৮.৬০ টাকা ৩৭০.০০ টাকা
আলোচনা/মন্তব্যের জন্য লগ ইন করুন
Md Jashim Uddin
২৮ Feb, ২০২৩ - ১২:১৯ AM
অসাধারণ একটি বই। পদার্থবিজ্ঞানের বিষয়গুলো খুবই সুন্দর ভাবে এখানে বিশ্লেষণ করা হয়েছে। খুবই উপকৃত হবেন আশা করি।