প্রফেসর চ্যালেঞ্জার, অসামান্য বুদ্ধিমান, মেধাবী আর ভয়ানক বদমেজাজি এক বিজ্ঞানী। হঠাৎ করে একদিন ঘোষণা দিলেন, ইথারের বিষাক্ত বলয়ে ঢুকে যাচ্ছে পৃথিবী। দ্রুত এগিয়ে আসছে অক্সিজেন ধ্বংসকারী সেই মহাবিষ। তার মধ্যে পৃথিবী ঢুকে গেলে একটি প্রাণীও আর বাঁচবে না। কিন্তু কিছুতেই মরতে চাইলেন না প্রফেসর। আবিষ্কার করলেন অদ্ভুত এক উপায়। যথাসময়ে পৃথিবী ঢুকে গেল ‘পয়জন বেল্ট’-এর মধ্যে। শুরু হলো পাইকারি মৃত্যু। তারপর কী ঘটল?
গোয়েন্দা শার্লক হোমসের সÊষ্টা স্যার আর্থার কোনান ডয়েলের এক অনবদ্য সৃষ্টি পয়জন বেল্ট —চমকপ্রদ আর রোমাঞ্চকর।
বইয়ের বিবরণ
সে এক ভয়ংকর তাণ্ডব। পৃথিবীতে উপস্থিত হলো এক মহাবিপদ। পৃথিবী ঢুকে যাচ্ছে ইথারের বিষাক্ত বলয়ে। খুব দ্রুত এগিয়ে আসছে অক্সিজেন ধ্বংসকারী এক মহাবিষ। বাঁচার জন্য বিজ্ঞানী প্রফেসর চ্যালেঞ্জার কিছু একটা করতে চান। পরাজয় ও মৃত্যু মেনে নিতে তিনি নারাজ। বিধ্বংসী
‘পয়জন বেল্টে’ পৃথিবী ঢুকে গেলে শুরু হলো পাইকারি মৃত্যু—মরছে মানুষ, পশুপাখি আর প্রাণিকুল। শেষ পর্যন্ত আমাদের গ্রহ ও তার অধিবাসীরা প্রফেসর চ্যালেঞ্জারের বুদ্ধির কল্যাণে কীভাবে এই মহাধ্বংসের হাত থেকে রক্ষা পেল, তারই এক রুদ্ধশ্বাস কাহিনি শার্লক হোমসের সÊষ্টা স্যার আর্থার কোনান ডয়েলের এই বই।
- শিরোনাম পয়জন বেল্ট
- লেখক স্যার আর্থার কোনান ডয়েল
- প্রকাশক প্রথমা প্রকাশন
- আইএসবিএন ৯৭৮৯৮৪৯১৭৬৫৮৯
আলোর উৎস কিংবা ডিভাইসের কারণে বইয়ের প্রকৃত রং কিংবা পরিধি ভিন্ন হতে পারে।
স্যার আর্থার কোনান ডয়েল
জন্ম স্কটল্যান্ডে ১৮৫৯ সালের ২২ মে। পেশায় ছিলেন চিকিৎসক। তাঁর রচিত গোয়েন্দা কাহিনিভিত্তিক বইগুলোর গোয়েন্দা চরিত্র শার্লক হোমসের জন্য তিনি বিশ্বখ্যাত। প্রচুর গোয়েন্দা ছোটগল্পও লিখেছেন, যা অপরাধভিত্তিক সাহিত্যের ক্ষেত্রে এক অমূল্য সম্পদ। মৃত্যু যুক্তরাজ্যে ১৯৩০ সালের ৭ জুলাই।