তথ্যপ্রযুক্তির নায়ক: আব্দুল্লাহ এইচ কাফি
লেখক: রাহিতুল ইসলাম
বিষয়: জীবনী/আত্মকথা/স্মৃতিকথা, গণিত, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি, বইমেলা ২০২৪
বইয়ের বিবরণ
আশির দশকে স্বাধীন বাংলাদেশের তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি খাতের ভিত্তি যাঁরা গড়ে তুলেছিলেন, আব্দুল্লাহ এইচ কাফি তাঁদের অন্যতম। সেই শুরু থেকে আজ পর্যন্ত এই খাতের সব কর্মকাণ্ডে একইভাবে সম্পৃক্ত থেকে কম্পিউটার-প্রযুক্তিকে বাংলাদেশের মানুষের কাছে পৌঁছে দেওয়াসহ তথ্যপ্রযুক্তি শিল্পের উন্নয়ন ও বিশ্ববাজারে বাংলাদেশকে পরিচিত করে তুলতে তাঁর কার্যকর ভূমিকা অগ্রগণ্য। দীর্ঘ ৪৩ বছর ধরে দেশের তথ্যপ্রযুক্তি খাতকে দেশে-বিদেশে তুলে ধরার পাশাপাশি বাংলাদেশ কম্পিউটার সমিতির হাঁটা শেখানোতে রেখেছেন বিশেষ অবদান। সৎ, বিনয়ী, ভদ্র, প্রায়োগিক, সত্যবাদী, প্রতিশ্রুতি পালনে সদা উন্মুখ, আদর্শবান ব্যক্তি আব্দুল্লাহ এইচ কাফি। তিনি বাংলাদেশের একজন সত্যিকারের করিৎকর্মা হয়ে বিশ্বনন্দিত। 'তথ্যপ্রযুক্তির নায়ক' সিরিজের দ্বিতীয় বই তথ্যপ্রযুক্তির নায়ক আব্দুল্লাহ এইচ কাফি। দেশের তথ্যপ্রযুক্তিতে অবদান রেখেছেন, এমন ১০ জনকে নিয়ে এই উদ্যোগ। এই ১০ ব্যক্তি হচ্ছেন তাঁরাই, যাঁদের হাত ধরে আজকের স্মার্ট বাংলাদেশ।
- শিরোনাম তথ্যপ্রযুক্তির নায়ক: আব্দুল্লাহ এইচ কাফি
- লেখক রাহিতুল ইসলাম
- প্রকাশক স্বপ্ন ’৭১ প্রকাশন
- প্রকাশের সাল ২০২৪
- বাঁধাই হার্ডকভার
- দেশ বাংলাদেশ
- ভাষা বাংলা
আলোর উৎস কিংবা ডিভাইসের কারণে বইয়ের প্রকৃত রং কিংবা পরিধি ভিন্ন হতে পারে।
রাহিতুল ইসলাম
রাহিতুল ইসলাম একজন বাংলাদেশি তথ্যপ্রযুক্তি সাংবাদিক, লেখক ও নাট্যকার। বর্তমানে দেশের একটি শীর্ষ দৈনিকে সাংবাদিকতা করছেন। সাংবাদিকতার পাশাপাশি সাহিত্যচর্চাও করেন। তবে তাঁর আগ্রহের বিষয় মূলত তথ্যপ্রযুক্তি। সংবাদপত্রে লিখে আর কথাসাহিত্য রচনার মধ্য দিয়ে চেষ্টা করে যাচ্ছেন পাঠকদের এই জগতের জানা-অজানা নানা বিষয়ের সঙ্গে পরিচিত করাতে। প্রকাশিত বইয়ের সংখ্যা ১২। উল্লেখযোগ্য উপন্যাস: ‘কল সেন্টারের অপরাজিতা’, ‘চরের মাস্টার কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ার’, ‘হ্যালো ডাক্তার আপা’, ‘ভালোবাসার হাট-বাজার’ এবং ‘কেমন আছে ফ্রিল্যান্সার নাদিয়া’। ‘আউটসোর্সিং ও ভালোবাসার গল্প’ বইটি ফিলিপাইন থেকে ইংরেজি ভাষায় প্রকাশিত হয়েছে। সাহিত্যে অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ ‘আউটসোর্সিং ও ভালোবাসার গল্প’ বইয়ের জন্য জাতীয় ফ্রিল্যান্সিং অ্যাওয়ার্ড (২০১৯) এবং ‘কল সেন্টারের অপরাজিতা’র জন্য এসবিএসপি সাহিত্য পুরস্কার (২০২১) পেয়েছেন।