রক্তাক্ত নোটবুকের পাতা থেকে উঠে আসে মিথের ইউনিকর্ন। ছুটে বেড়ায় রাজধানীর জ্যামপ্যাকড্ সড়কের ফাঁকফোকর দিয়ে। শহর দখল করে নেয় অগণিত কিশোর দেবদূত। তাদের উচ্চকিত মিছিলে কেঁপে ওঠে ভিড়ে-ভরপুর এই নগরী। দীর্ঘদিনের অবরুদ্ধ কথারা বাক্সয় হয় তাদের কণ্ঠস্বরে। রচিত হয় নতুন দিনের স্লোগান। যোগাযোগহীন অভ্যস্ত জনপদে নতুন করে জেগে ওঠে প্রাণ।
এইসব কথারা কখনো গান হয়ে শিল্পীর করোটিতে তোলে তুমুল ঝংকার, জাগিয়ে তোলে তাদের ভেতরকার শিল্পিত অহম।
কথার কারিগরেরা সুদীর্ঘ শীতঘুম ঝেড়ে ফেলে পুনরায় ফিরে যায় শব্দের কারখানায়। রাত্রির শুনসান ভেঙেচুরে ফেলে অক্ষরের ধাতব আওয়াজ। তৈরি হতে থাকে ভাব ও ভাষার নিত্য-নতুন সব আঙ্গিক।
মানুষ মরিয়া হয়ে ওঠে প্রকৃতির সাথে তাদের হারিয়ে ফেলা যোগাযোগ ফিরে পেতে। হাওয়ায় রটে যায় সেই খবর। কথারা শহর-নগর-বন্দর পার হয়ে পৌঁছে যায় অরণ্যের কাছে। মানুষের ভেতর জেগে ওঠে একটি সার্বজনীন ভাষা ফিরে পাবার অলৌকিক সম্ভাবনা। রক্তাক্ত নোটবুকের পাতা থেকে উঠে আসে মিথের ইউনিকর্ন। ছুটে বেড়ায় রাজধানীর জ্যামপ্যাকড্ সড়কের ফাঁকফোকর দিয়ে। শহর দখল করে নেয় অগণিত কিশোর দেবদূত। তাদের উচ্চকিত মিছিলে কেঁপে ওঠে ভিড়ে-ভরপুর এই নগরী। দীর্ঘদিনের অবরুদ্ধ কথারা বাক্সয় হয় তাদের কণ্ঠস্বরে। রচিত হয় নতুন দিনের স্লোগান। যোগাযোগহীন অভ্যস্ত জনপদে নতুন করে জেগে ওঠে প্রাণ।
এইসব কথারা কখনো গান হয়ে শিল্পীর করোটিতে তোলে তুমুল ঝংকার, জাগিয়ে তোলে তাদের ভেতরকার শিল্পিত অহম।
কথার কারিগরেরা সুদীর্ঘ শীতঘুম ঝেড়ে ফেলে পুনরায় ফিরে যায় শব্দের কারখানায়। রাত্রির শুনসান ভেঙেচুরে ফেলে অক্ষরের ধাতব আওয়াজ। তৈরি হতে থাকে ভাব ও ভাষার নিত্য-নতুন সব আঙ্গিক।
মানুষ মরিয়া হয়ে ওঠে প্রকৃতির সাথে তাদের হারিয়ে ফেলা যোগাযোগ ফিরে পেতে। হাওয়ায় রটে যায় সেই খবর। কথারা শহর-নগর-বন্দর পার হয়ে পৌঁছে যায় অরণ্যের কাছে। মানুষের ভেতর জেগে ওঠে একটি সার্বজনীন ভাষা ফিরে পাবার অলৌকিক সম্ভাবনা।
বইয়ের বিবরণ
- শিরোনাম শূন্যের মাঝামাঝি শূন্যে
- লেখক জিল্লুর রহমান সোহাগ
- প্রকাশক চন্দ্রবিন্দু প্রকাশন
- আইএসবিএন ৯৭৮৯৮৪৯৮২০৮৭১
- প্রকাশের সাল ২০২৪
- মুদ্রণ 1st
- বাঁধাই Hardcover
- পৃষ্ঠা সংখ্যা ৮৮
- ভাষা বাংলা
আলোর উৎস কিংবা ডিভাইসের কারণে বইয়ের প্রকৃত রং কিংবা পরিধি ভিন্ন হতে পারে।