ধ্রুপদী বা চিরায়ত সাহিত্যতত্ত্ব বা কাব্যতত্ত্বের ধারাবাহিকতা সন্ধানে প্রথমেই আসে প্লেটোর নাম। প্লেটো সরাসরি সাহিত্যতত্ত্বের কোনো সংজ্ঞা বা পদ্ধতির কথা বলেননি। তিনি তাঁর ‘সংলাপ’ রিপাবলিক-এ শিল্প কাব্যকলা এবং কবি সম্বন্ধে কিছু নেতিবাচক কথা বলেছেন। কাব্যের প্রভাব থেকে তাঁর পরিকল্পিত আদর্শ রাষ্ট্রের আদর্শ নাগরিকদের মুক্ত রাখতে কাব্য তথা কবিকে ‘না’ বলার জন্যই তাঁর এই কথা।
প্লেটোর ‘না’ কে ‘হ্যাঁ’ বলার প্রত্যয় নিয়ে এরিস্টটলের যাত্রা শুরু। তাঁর বিখ্যাত ‘পোয়েটিক’ গড়ে উঠেছে প্লেটোর বক্তব্যের ওপর ভিত্তি করেই। আর এরিস্টটল হয়ে উঠেছেন সাহিত্যতত্ত্বের গুরু। এরপর আসে হোরেস ও লঙ্গিনাসের নাম। এঁদের হাতে সাহিত্যতত্ত্ব বা সাহিত্যতত্ত্ব বিচারে নতুন মাত্রা যোগ হয়। প্লেটো-এরিস্টটল-হোরেস-লঙ্গিনাস হয়ে ওঠেন ধ্র“পদী সাহিত্যতত্ত্বের ধারক।
বইয়ের বিবরণ
- শিরোনাম ধ্রুপদী সাহিত্যতত্ত্ব
- লেখক বদিউর রহমান
- প্রকাশক অবসর-প্রকাশন
- আইএসবিএন ৯৭৮৯৮৪৮৭৯৭৩০৩
আলোর উৎস কিংবা ডিভাইসের কারণে বইয়ের প্রকৃত রং কিংবা পরিধি ভিন্ন হতে পারে।