গল্পটা সাধারণ এক ছেলের, ভাগ্য যাকে অতীতে নিয়ে যায়। গল্পটা আয়ানের যাকে আঠারোশ শতকের আটলান্টাসে ভাসমান জাহাজের মানুষরা ক্যাপটেন সান্ডার হিসেবে আখ্যায়িত করে। সেই সান্ডার যে কি-না দেবতা পোসাইডনের আদেশে হাজার বছর ধরে সমুদ্র পাহারা দিয়ে চলছে।
গল্পটা হ্যামিলটনের। যে স্বর্ণের শহর “এল ডোরাডো” খুঁজতে আমাজনের উদ্দেশ্যে যাত্রা করে। সেই এল ডোরাডো- যাকে খুঁজতে বেড়িয়েছে শত শত কনকিস্টাডর। আসলেও কি এল ডোরাডোর অস্তিত্ব আছে? কেন-ই বা সবাই একে এল ডোরাডো ডাকে। কোথায় বা আছে এই এল ডোরাডো। আমাজনে এত বার অভিযান চালিয়েও কেন এই শহর খুঁজে পাওয়া যায়নি?
আমাজনের অধিবাসীরা যে শহরের গল্প বলে থাকে সেই শহরের গল্পটাই আসলে কী? কেন ইন্ডিয়ানররা ওই শহর ছেড়ে এসেছিল। তাদের সতর্কবানী “তোমরা যারা এল ডোরাডো খুঁজে পাবে, তারা হবে অভিশপ্ত”- এর পেছনের গল্পটা কী? তার সব উত্তর মিলবে এল ডোরাডো ট্রিলজিতে।
সাথে আছে আটলান্টাস সাগরের কুখ্যাত জলদস্যু ব্ল্যাকবিয়ার্ড আর সামুয়েল ব্যালেমির জীবন কাহিনী। আছে এক ভয়ংকর শক্তির কথা। যে শক্তি ধীরে ধীরে এগিয়ে আসছে সমস্ত আটলান্টিক সাগর দখল নিতে। দাউ দাউ করে পুড়তে থাকা জাহাজ। আর সাগরের জলদস্যুদের ধ্বংসযজ্ঞে লিপ্ত হওয়া। শেষ পর্যন্ত আটলান্টাস সাগরের বাসিন্দাদের গল্পটা জানতে পড়তে হবে এল ডোরাডো ট্রিলজি।
বইয়ের বিবরণ
- শিরোনাম এল ডোরাডো ট্রিলজি
- লেখক আমিনুল ইসলাম
- প্রকাশক নয়া উদ্যোগ
- প্রকাশের সাল 2022
- মুদ্রণ 1st Published
- বাঁধাই হার্ডকভার
- পৃষ্ঠা সংখ্যা 820
- দেশ বাংলাদেশ
- ভাষা বাংলা
আলোর উৎস কিংবা ডিভাইসের কারণে বইয়ের প্রকৃত রং কিংবা পরিধি ভিন্ন হতে পারে।