শিল্পী সাহিত্যিকের স্মৃতিতে বঙ্গবন্ধু
লেখক: মুহাম্মদ ফরিদ হাসান, মঈনুল হাসান (সম্পাদক)
বিষয়: বঙ্গবন্ধু
বইয়ের বিবরণ
হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি বলে যে মানুষটিকে আমরা জানি, ব্যক্তিঞ্জীবনে তিনি ছিলেন নিতান্তই সাদাসিধে একজন মানুষ। বকঠিন ব্যক্তিত্বের আড়ালে তিনি তার হৃদয়ের দরজা সর্বসাধারণের জন্য খােলা রেখেছিলেন আমি। বাংলার অবিসংবাদিত নেতা বলেই তিনি নেমে আসতেন মাটির কাছাকাছি খোঁজ নিতেন মাটিগন্ধী মানুষের। এদের কারাে কাছে তিনি ছিলেন বঙ্গবন্ধু', কারাে কাছে ‘শেখ সাহেব', কারো কাছে শুধুই ‘মুজিব ভাই'। দু' বঙ্গের অসংখ্য বরেণ্য শিল্পী-সাহিত্যিক বঙ্গবন্ধুর সান্নিধ্য পেয়েছেন। জীবনের নানা সময়ে তাঁদের দেখা বঙ্গবন্ধুর একান্ত ব্যক্তিজীবনকে তা তুলে ধরেছেন তাদের স্মৃতিকথার মধ্য দিয়ে। ব্যক্তি বা রাষ্ট্রপ্রধান হিসেবে জাতির পিতার অন্তর্জাকে গভীরভাবে বুঝতে বিশিষ্ট শিল্পী-সাহিত্যিকদের এই স্মৃতিকথাগুলো বিশেষভাবে তাৎপর্যপূর্ণ। জান্তীয় অধ্যাপক ড. আনিসুজ্জামানের আন্তরিক সহযােগিতায় দুই তরুণ গবেষক নিরলস শ্রমে তুলে এনেছেন মণিমুক্তাসম এই স্মৃতিকথাগুলাে। লেখাগুলাে যতটা বর্ণিল, ঐতিহাসিক গুরুত্বে ততটাই সমুজ্জ্বল।
- শিরোনাম শিল্পী সাহিত্যিকের স্মৃতিতে বঙ্গবন্ধু
- লেখক মুহাম্মদ ফরিদ হাসান, মঈনুল হাসান (সম্পাদক)
- প্রকাশক পাঞ্জেরী পাবলিকেশন্স
- আইএসবিএন ৯৭৮৯৮৪৬৩৪৪৪৯৩
- প্রকাশের সাল ২০২১
- মুদ্রণ 1st Published
- বাঁধাই হার্ডকভার
- পৃষ্ঠা সংখ্যা ১৫২
- দেশ বাংলাদেশ
- ভাষা বাংলা
আলোর উৎস কিংবা ডিভাইসের কারণে বইয়ের প্রকৃত রং কিংবা পরিধি ভিন্ন হতে পারে।
মঈনুল হাসান
মঈনুল হাসান ছড়াকার ও কথাসাহিত্যিক। জন্ম ৪ঠা আগস্ট (বাংলা ২০ শ্রাবণ), ঢাকায়। তবে পৈতৃক নিবাস ফেনী জেলায়। বাবা মরহুম মাে. আব্দুল আউয়াল এবং মা বেগম শামসুন নাহার। নব্বই দশকের শুরুর দিকে কৈশাের পেরােনাে সময়ে বিচ্ছিন্নভাবে লেখালেখির সূচনা। তারপর দীর্ঘ বিরতি। বর্তমানে বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিসে অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক হিসেবে চাদপুরে কর্মরত। বাংলাদেশ শিশু একাডেমি থেকে প্রকাশিত মাসিক ‘শিশু’ পত্রিকাসহ বিভিন্ন সাহিত্য পত্রিকা ও ম্যাগাজিনে নিয়মিতভাবে ছড়া ও গল্প প্রকাশিত হয়েছে। প্রথম কাব্যগ্রন্থ: ফুলকুড়ানি মেয়ে (অমর একুশে বইমেলা ২০১৬-তে অনন্যা থেকে প্রকাশিত)।