অরণ্যর জীবন থেকে দুজন মানুষ নিখোঁজ হয়- একজন ছোট মামা, অন্যজন দিশা। অরণ্য তাদের খুঁজে বের করতে চায়। সে যাত্রায় আচমকা সঙ্গী হয় মেডিকেল-ছাত্রী রায়া। দৃশ্যপটে দেখা যায় শায়লা আর রাফিকে, যাদের জীবনের অন্তহীন অঘটনে জড়িয়ে যায় অরণ্যও। তারপর?
দিশাকে কি শেষ পর্যন্ত খুঁজে পাওয়া যাবে? মেয়েটা কি বেঁচে আছে? ছোট মামাই-বা কোথায় হারাল? জটিল সব প্রশ্নের উত্তর খুঁজতে খুঁজতে এগিয়ে চলে কসমোপলিটন গল্প।
ওদিকে রায়ার নরম-কোমল আঙুল খেলা করে অরণ্যর অবাধ্য ঘনকালো চুলে। নুয়ে এসে মমতার পরশ বোলায় অবসাদগ্রস্থ ম্লান দুটি চোখে আর স্নেহপলাতক ঠোঁটে- যে পরশ অরণ্যকে মায়াবী এক ঘোরের জগতে নিয়ে যায়। যেখানে ছড়িয়ে আছে তীব্র মাদকতাময় চন্দনের ঘ্রাণ। ঘ্রাণটা কি রায়ার শরীরের?
হৃদয়ে গভীর মমতা থাকলে নারীর শরীর থেকে বুঝি এমনই সুবাস ছড়ায়!
বইয়ের বিবরণ
- শিরোনাম চন্দন গন্ধের বন
- লেখক আবদুল্লাহ আল ইমরান
- প্রকাশক শিখা প্রকাশনী
- আইএসবিএন 9789849334729
- মুদ্রণ 1st published 2022
- বাঁধাই Hardcover
- পৃষ্ঠা সংখ্যা 224
- দেশ বাংলাদেশ
- ভাষা বাংলা
আলোর উৎস কিংবা ডিভাইসের কারণে বইয়ের প্রকৃত রং কিংবা পরিধি ভিন্ন হতে পারে।

আবদুল্লাহ আল ইমরান
শৈশব, কৈশোরের মোহগ্রস্ততা থেকে লেখালেখি করছেন এক যুগে। বুকে মফস্বলের সবুজ অনুভূতি নিয়ে খুলনার ছেড়ে ঢাকা এসেছিলেন। ঝলমলে নাগরিক প্রলোভনেও মুছে যায়নি সে গেরুয়া অনুভূতি। যায়নি বলেই ইমরানের লেখালেখি জুড়ে থাকে প্রান্তিক মানুষের নিয়ত সংগ্রাম, উঠে আসে বারোয়ারি উপলব্ধিতে ঠাসা মোহান্ধ জীবনের গল্প। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পড়াশোনা শেষ করে সাংবাদিকতা পেশা বেছে নিয়েছেন। অনুসন্ধানী সাংবাদিক হিসেবে কাজ করছেন চ্যানেল টোয়েন্টিফোরে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় আইটি সোসাইটির প্রতিষ্ঠাতা আবদুল্লাহ আল ইমরান জিতেছেন ২১তম টেলিভিশন বিতর্ক প্রতিযোগিতার (সংসদীয় ধারা) চূড়ান্ত পর্বের শ্রেষ্ঠবক্তার পুরস্কারও। এছাড়াও নৈমত্তিক নাগরিক ভোগান্তিতে সচেতনতা তৈরিতে ‘ঘরের খেয়ে বনের মোষ তাড়ানো’র স্বীকৃতি হিসেবে পেয়েছেন ‘যমুনা টেলিভিশন দুরন্ত বাংলাদেশ’ সম্মাননা। স্ত্রী সানজিদা পারভীন তিন্নি একজন শৌখিন চিত্রশিল্পী। পেশায় প্রশাসন ক্যাডারের কর্মকর্তা।