১২০.০০ টাকা ৪০% ছাড় ২০০.০০ টাকা

 তাকওয়া শব্দটি পবিত্র কুরআনের বিভিন্ন স্থানে বিভিন্ন অর্থে ব্যবহৃত হয়েছে। যেমন  
কোথাও ভয় অর্থে ব্যবহৃত হয়েছে। যেমন, আল্লাহ ইরশাদ করেছেন
আর তোমরা কেবল আমাকেই ভয় কর। [সূরা বাকারা, ৪১]  
অন্যত্র তিনি ইরশাদ করেছেন  
আর তোমরা সেই দিনকে ভয় কর, যেদিন তোমাদের আল্লাহর দিকে ফিরিয়ে নেওয়া হবে। [সূরা বাকারা, আয়াত নং ২৮১]  
অর্থাৎ সেই দিন এবং সেই দিনে যা কিছু ঘটবে, তাকে ভয় কর।  
অন্য এক আয়াতে তিনি ইরশাদ করেছেন 
আর তারা সেই দিনকে ভয় করে, যার অকল্যাণ হবে সুবিস্তৃত। [সূরা দাহর, আয়াত নং ৭] 
ইবনে রজব বলেন, তাকওয়া শব্দটিকে কখনও আল্লাহর নামের সাথে সম্বন্ধযুক্ত করা হয়। যেমন, এক আয়াতে আল্লাহ ইরশাদ করেছেন
আর তোমরা আল্লাহকে ভয় কর, যাঁর কাছে তোমাদের একত্র করা হবে। [সূরা মায়িদা, আয়াত নং ৯৬]  
তাকওয়া শব্দটিকে যখন আল্লাহ-র দিকে সম্বন্ধিত করা হবে, তখন তার অর্থ হবে- তোমরা আল্লাহর রাগ গোস্বা অসন্তুষ্টি ও ক্রোধকে ভয় কর। কেননা, আল্লাহর অসন্তুষ্টি ও ক্রোধই হচ্ছে সবচেয়ে ভয়ের বিষয়। একেই সবচেয়ে বেশি ভয় করা উচিত। এর কারণেই দুনিয়া-আখেরাতে শাস্তির সম্মুখীন হতে হবে। এ ব্যাপারে আল্লাহ ইরশাদ করেছেন  
আর আল্লাহ তোমাদের তাঁর নিজের ব্যাপারে সতর্ক করছেন। [সূরা আলে ইমরান, আয়াত নং ২৮]  
আল্লাহ আরও ইরশাদ করেছেন 
তিনিই ভয়ের যোগ্য এবং ক্ষমার অধিকারী। [সূরা মুদ্দাসসির, আয়াত নং ৫৬] 
অতএব, আল্লাহ-ই ভয়-শঙ্কা ও আযমত-বড়ত্বের অধিকারী। বান্দার অন্তরে তাঁরই মর্যাদা ও শ্রেষ্ঠত্ব বিরাজিত থাকবে।  
এ সম্পর্কেই বইটিতে বিস্তারিত আলোকপাত করা হয়েছে ... 

পছন্দের তালিকায় রাখুন

বইয়ের বিবরণ

আলোর উৎস কিংবা ডিভাইসের কারণে বইয়ের প্রকৃত রং কিংবা পরিধি ভিন্ন হতে পারে।

এই লেখকের আরও বই
এই বিষয়ে আরও বই
আলোচনা ও রেটিং
০(০)
  • (০)
  • (০)
  • (০)
  • (০)
  • (০)
আলোচনা/মন্তব্য লিখুন :

আলোচনা/মন্তব্যের জন্য লগ ইন করুন