স্টুডেন্ট হ্যাকস

লেখক: আয়মান সাদিক

বিষয়: বিবিধ

২৭২.০০ টাকা ২০% ছাড় ৩৪০.০০ টাকা

বইয়ের বিবরণ

আলোর উৎস কিংবা ডিভাইসের কারণে বইয়ের প্রকৃত রং কিংবা পরিধি ভিন্ন হতে পারে।

এই লেখকের আরও বই
এই বিষয়ে আরও বই
আলোচনা ও রেটিং
৫(৩)
  • (৩)
  • (০)
  • (০)
  • (০)
  • (০)
আলোচনা/মন্তব্য লিখুন :

আলোচনা/মন্তব্যের জন্য লগ ইন করুন

Enamul Hoque

১৪ Mar, ২০২৩ - ৬:৫০ PM

ব্যর্থ হওয়া মানে হেরে যাওয়া নয়, ব্যর্থতা নতুন করে আবার শুরু করার প্রেরণা। হাল ছেড়ে দেওয়া মানেই হেরে যাওয়া। জীবনে সবাই সফল হতে চায়। কিন্তু কেউ হয়, আবার কেউ হতে পারে না। এর মূল কারণ হলো, সঠিক দিক নির্দেশনা। অনেকে অনেক ভালো করেও সঠিক দিক নির্দেশনার অভাবে পিছিয়ে যায়। আবার অনেকে অনেক কাজের মধ্যেই হতাশ হয়ে পড়ে। আবার, আমরা যারা ছাত্র আছি। বইয়ের পড়া পড়তে পড়তে বিরক্ত কিংবা, গ্রুপ স্টাডি করার সময় মেধার দৌড়ে প্রতিজ্ঞাবদ্ধ কিংবা,কিংকর্তব্যবিমূঢ়! আবার, আমরা যারা স্বপ্ন পূরণ করতে গিয়ে কোন এক অজানা কারণে! আশা হারিয়ে ফেলি এ সময় আমাদের জন্য অনুপ্রেরণা দরকার হয়। সেই অনুপ্রেরণা বা মোটিভেশনাল দিকনির্দেশনার জন্য আমি মনে করি, "স্টুডেন্ট হ্যাকস" আর্দশ একটি বই। কারণ, জীবনের স্বপ্নপূরণ করতে হলে পড়াশোনার বিকল্প নেই। সেই পড়াশোনা যেন সকল স্বপ্নের মূল কারিগর। আর,"পড়াশোনা" নামটায় যেন একটি ভীতি! এই "পড়াশোনা"কে কীভাবে উপভোগ করা যায়, পরীক্ষার আগে, পরীক্ষার সময়, পরীক্ষার বাইরে এবং পরীক্ষার পরে আমাদের স্টুডেন্ট লাইফে কীভাবে কিছু ট্রিক্স ফলো করে পড়াশোনাকে আরেকটু স্মার্টলি করা যায় তাই-ই তুলে ধরা হয়েছে এই বইয়ে। মূলত এই বইয়ের এটায় মূলভাব। এছাড়া, এই বইয়ে জায়গা পেয়েছে বেশ কিছু লাইফ হ্যাকস! যা বর্তমান সময়ের জন্য খুবই জরুরী। কারণ, বর্তমান সময়ে স্বপ্ন থেকে বাস্তবতায় পূরণ করতে হলে অবশ্যয় লক্ষ্য নির্ধারণ অবশ্যয় জরুরী। আর সেই লক্ষ্য নির্ধারণে এই "স্টুডেন্ট হ্যাকস" বইয়ে খুব সুন্দর করে বুঝানো হয়েছে। এছাড়া, আমাদের সবারই পরীক্ষা নামটা শুনলেই কেমন জানি ভয় কাজ করে, সেটা, চাকরির পরীক্ষা কিংবা স্কুল,কলেজ,বিশ্ববিদ্যালয় এর পরীক্ষা! সেই ভীতি দূর করার কার্যকরী উপায় এই বইয়ে আলোচনা করা হয়েছে। প্রেজেন্টেশন এমন একটি জিনিস যেটা ছাত্রজীবনে কিংবা চাকরিজীবনে প্রতিটি ক্ষেত্রেই প্রয়োজন। সেই প্রেজেন্টেশন এর সুন্দর ধারা এই বইয়ে রয়েছে। প্রবাদে আছে, স্বাস্থ্য সকল সুখের মূল। কারণ, শরীর ভাল না থাকলে মন ভাল থাকে না এবং মন ভাল না থাকলে প্রকৃত সুখ-শান্তি পাওয়া যায় না। শারীরিক সুস্থতার নামই স্বাস্থ্য। স্বাস্থ্য এক অমূল্য সম্পদ। ভগ্ন বা রুগ্ন শরীর যার, তার পক্ষে সুখ ও সন্তোষ লাভ করা অসম্ভব। সেই স্বাস্থ্যের সুস্বাস্থ্য বজায়ের সুকৌশল কিছু নিয়ম কানুন মেনে চলার মাধ্যমে যা বজায় রাখা বেশ সহজ! যা, এই বইয়ে খুব সুন্দর করে বর্ণনামূলকভাবে সহজ করে বুঝানো হয়েছে। পরিশেষে শুধু একটা কথায় বলবো, প্রথমা ডট কম নেওয়া আত্ম-উন্নয়ন/মোটিভেশন ও মেডিটেশন বিষয়ক "স্টুডেন্ট হ্যাকস" বইটি আমার অনেক ভালো লেগেছে। বইঃ স্টুডেন্ট হ্যাকস প্রাপ্তিস্থানঃ প্রথমা ডট কম লেখকঃ আয়মান সাদিক ও সাদমান সাদিক #প্রথমাডটকম_কথাপ্রকাশ_বই_রিভিউ_প্রতিযোগিতা

Nabil

১০ Mar, ২০২৩ - ৭:১৫ PM

পড়াশোনা- অনেকের কাছে খুবই বিরক্তিকর লাগে। আর অনেকে "পড়াশোনা" ছাড়া কিছুই বুঝে না! আসলে এই বিরক্তি লাগার পেছনে একটা কারণ হতে পারে ,স্টুডেন্টদের এটি অনুভব করার অক্ষমতা যে,পড়াশোনা আসলেই মজার!কিন্তু স্টুডেন্ট মাত্রই আমরা বই বা শিক্ষকের কাছ থেকে বিভিন্ন জিনিস শিখি।কিন্তু "পড়াশোনা" কীভাবে করলে তা উপভোগ করা যায় তা মূলত আমাদের শেখানো হয় না! "স্টুডেন্ট হ্যাকস"(১ম প্রকাশিত হয় ২০১৯ সালে) এমন একটি বই যাতে এই "পড়াশোনা"কে কীভাবে উপভোগ করা যায়, পরীক্ষার আগে,পরীক্ষার সময়,পরীক্ষার বাইরে এবং পরীক্ষার পরে আমদের স্টুডেন্ট লাইফে কীভাবে কিছু ট্রিক্স ফলো করে পড়াশোনাকে আরেকটু স্মার্টলি করা যায় তাই-ই তুলে ধরা হয়েছে। তাছাড়া বইয়ে জায়গা পেয়েছে বেশ কিছু লাইফ হ্যাকস! আমার মতে,বই এমনই হবে যা থেকে আমরা অন্তত কিছু জিনিস শিখতে পারবো।৩-৪ ঘন্টা বা ২-৩ ঘন্টায় কোনো বই পড়ে শেষ করার পর মনে যেন এমন আফসোস না আসে যে "দূর হুদাই টাইম অয়েস্ট হইলো"। সেই অনুযায়ী এই বই থেকে কিছু শিখতে পেরে আমি আনন্দিত। কিন্তু হাজার খানেক বই পড়ার চেয়েও বেশি গুরুত্বপূর্ণ হলো একটা বই থেকে অর্জিত জ্ঞান নিজ জীবনে প্রয়োগ! আর তাই লেখকের মতে এটা একটা "অসম্পূর্ণ বই"।এটা তখনই সম্পূর্ণ হবে যখন এ থেকে অর্জিত জ্ঞান নিজ জীবনে প্রয়োগ করে আপনি লাভবান হবেন। সবশেষে আমার মতে, বিভিন্ন টিপস এন্ড ট্রিক্স নিয়ে সাজানো এই বই স্টুডেন্টদের জন্য অবশ্যপাঠ্য! বইঃ- স্টুডেন্ট হ্যাকস লেখকঃ- আয়মান সাদিক ও সাদমান সাদিক প্রকাশনীঃ- অধ্যয়ন প্রকাশনী বইঃ তিন লেখকঃ অন্তিক মাহমুদ প্রকাশ কাল- ২০২১ পৃষ্ঠাঃ- ১৬০ ক্যাটাগরি-থ্রিলার ও অ্যাডভেঞ্চার গল্প প্রকাশনীঃ- অধ্যয়ন প্রকাশনী "তিন" অন্তিক মাহমুদ ভাইয়ার তৃতীয় বই। আবার এই বই এর মূল চরিত্র তিনটি। এই কারণেই এই বইয়ের নাম রাখা হয়েছে "তিন"। তাউস, দিশা এবং সেলিম এই তিনজন হলো প্রধান ৩টি চরিত্র। এছাড়াও আরো অনেকগুলো ছোটো ছোটো চরিত্র আছে। তিন" অন্তিক মাহমুদ ভাইয়ের রচিত একটি থ্রিলার ও অ্যাডভেঞ্চার গল্প। এই গল্পে অনেকগুলো অধ্যায় রয়েছে। কিছু কিছু অধ্যায় স্বাভাবিক ভাবেই শেষ হয়েছে, আর কিছু কিছু অধ্যায়ের শেষে কয়েকটি অপশন রয়েছে, সেই অপশনগুলো আমাদের গল্পটি এগিয়ে নেওয়ার জন্য ডিসিশন নিতে সাহায্য করবে। যদি ভুল সিদ্ধান্ত নেই, তাহলে গল্পটি সেখানেই শেষ হয়ে যাবে। আর যদি সঠিক সিদ্ধান্ত নেই তাহলে গল্পটি এগিয়ে যাবে। এই ধরনের বৈশিষ্ট্য গল্পকে প্রাণবন্ত করে তোলে(আমার মতে)।তাউস "দ্য ক্রু" নামক একটি সিক্রেট প্রাইভেট অর্গানাইজেশনে কাজ করে। "দ্য ক্রু" আসলে একটা সিক্রেট প্রাইভেট অরগানাইজেশন। এদের প্রধান কাজ হচ্ছে কোনো ক্রাইম থামানো ক্রিমিনাল ক্যাচ করা বা ক্রিমিনালের ইনফো বের করা। অরগানাইজেশন এর সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কাজই হচ্ছে, নিজেদের পরিচয় গোপন রেখে নিজেদের মিশন সফল করা। শুরু হওয়ার পর থেকেই সাফল্যের সাথে এই দুটি কাজ করে যাচ্ছে "দ্য ক্রু"। মাস্টারমাইন্ড কিছু প্লানার, অসম্ভব আপডেটেড টেকনোলজি এবং আর্মস-এই তিনের যোগেই বলা যায় এ সাফল্য। তাউস এর কাজ হচ্ছে যেকোনো মিশনের স্ট্র্যাটেজি ইনফো প্ল্যান করা। তাউস লাস্ট মিশন এর ফলোআপ রিপোর্ট জমা দিতে দোতালায় রায়হান ভাইয়ের কেবিনে এসেছে। ফ্যান ঘুরছে, কম্পিউটার চালু করা। কিন্তু রায়হান ভাই রুমে নেই। তার মানে রুমে ছিলেন, বাইরে গেছেন সম্ভবত। একটা চেয়ার টেনে তাউস বসে পড়ল রায়হান ভাইয়ের চেয়ারে। হঠাৎ তাউস একটা ফোনের আওয়াজ পেল। ফোনটা কয়েকটা রিং হওয়ার পরেই থেমে গেল। কোনো ভয়েস মেল ও নেই। একটু পরেই দেখল, কম্পিউটারের স্ক্রিনে একটা কলের সাইন ভেসে আছে। চোখ পড়তেই বুঝলো, মিশনের কলিং কার্ড থেকে আসছে। কৌতূহলবশত চেক করতে গিয়ে সে দেখলো, কল এসেছে এজেন্ট হোসেন ভাইয়ের কলিং কার্ড থেকে । এজেন্সির নিয়ম অনুযায়ী মিশনে থাকা এজেন্টের এজেন্সিতে কল করার কথা না, যদি না আর কিছু না ভেবেই কলটা তাউস রিসিভ করে। "রায়হান ভাই, ইমারজেন্সি। লেভেল ফাইভ।" কল ধরতে হোসেন ভাইয়ের ফিসফিস শুনতে পেল তাউস। "টার্গেট মনে হয় বুইঝা গেছে, কেউ তাকে ফলো করতেছে। এক্সট্রা ব্যাকআপ টিমের জন্য কল করছে, কিন্তু এখনো আমার পজিশন টের পায় নাই। যেকোনো মুহূর্তে কট খাইতে পারি। প্লানে চেঞ্জ লাগবে এখনই।" এক নিঃশ্বাসে বলে শেষ করেন মিশন লিডার হোসেন। তার মানে আসল প্ল্যান বাদ। খুব দ্রুত নতুন কিছু ভাবা লাগবে। মিশনের ডিটেলগুলো ভাবতে শুরু করলো তাউস । হোসেন ভাই "দ্য ক্রু" এর অন্যতম সেরা এজেন্ট। আর্মস চালনায় সেরা এই এজেন্টের একটাই চ্যালেঞ্জ-- এই মিশনের জন্য তাঁকে কোনো আর্মস ইউস করতে দেয়া হয়নি। তাউস নিজেও জানেনা রায়হান ভাই কি ভাবছিল! অলরেডি কয়েকটা আইডিয়া মাথায় ঘুরপাক খাচ্ছে। কিন্তু আরো কিছু ইনফো লাগবে। মাউথপিসটা টেনে নিয়ে তাউস বলল-" হোসেন ভাই, আমি তাউস বলছি। টেক টিমের জুনিয়র ক্রু।" "কে?" হোসেন ভাই আমার ভয়েস শুনে বেশ অবাকই হলেন বলে মনে হয় । "ভাই তাউস। আপনার স্ট্রাটেজি প্লান আমার করা। ডকের উপরে আমার নাম লেখা ছিল।" হোসেন ভাই বলল, ডকের উপরের নাম কেউ পড়ে না।" মনে মনে নিজের কপালে একটা চাপড় দিয়ে কাজের কথায় চলে গেলাম । ' আপনার আশেপাশে কী কী আছে? দোকান, বাড়িঘর, স্টেশন..... কিছুক্ষণ পর হোসেন ভাই জবাব দিল, "তাউস, ইয়ে....আমার আশেপাশে, বস্তি টাইপের একটা জায়গা। ভিড়ভাট্টা কিছু নাই।" তাউস বলল, "টার্গেট কই?""বস্তির দিকে যাচ্ছে। হাইড করবে ওখানে, মনে হয়।" তাউস কম্পিউটারে কলিং ট্যাবটা মিনিমাইজ করে মাপের ট্যাব ওপেন করল। ২ সেকেন্ডের মধ্যে হোসেন ভাই এর কো-অর্ডিনেশন পেয়ে গেল। ম্যাপে তাকে খুঁজে পেল। বস্তি হোসেন ভাইয়ের সামনে। এখান থেকে যাওয়া আসার জন্য দুইটা রাস্তা আছে। একটা, যেখানে হোসেন ভাই লুকিয়ে আছে। আর একটা বস্তির উত্তরে। দেরি করলে টার্গেট ওইখান থেকে পালিয়ে যাবে। "ছেলে, একটু ফাস্ট।" হোসেন ভাই তাড়া দিতে লাগল। দেরি করলে টার্গেট এর ব্যাকআপ ও এসে পরবে। এমন সময় দরজা খুলল রায়হান ভাই। তার চেয়ারে আমাকে দেখে তিনি ভড়কে গেলেন। তাউস ভাবছে, আয় হায়!! এখন কি উনি আমাকে বের করে দিবে? ঝাড়ি মারবে? নিজে হোসেন ভাইয়ের ম্যাটার হ্যান্ডেল করবে? তাহলে তো আরো সময় নষ্ট হবে।"তাউস! কই তুমি?" ফোনের ওই পাশে হোসেন ভাই এবার রীতিমতো চিৎকার দিয়ে উঠল প্ৰায়। তাউস ভয়ে ভয়ে রায়হান ভাইয়ের দিকে তাকিয়ে হোসেন ভাইকে উত্তর দেয়, "ভাই, প্ল্যান আ মনে হলো আমার কথায় কিছুটা বিরক্ত তিনি হ্যাঁ, তো বলো সেটা।" বস্তিতে মানুষ ক্রাইম নিয়ে ভাবে না। আর য টার্গেট করা হয়েছে, তার পাওয়ারও এলাকা বেশি।হোসেন ভাইয়ের life ও তাই রিস্কে। উপর ভাইয়ের সাথে আর্মস নেই কোনো। এ তাকে কি বলবো? (আপনাকে সিদ্ধান্ত নিতে হবে। তাউস এরি তিনটি প্লান এর মধ্যে কোনটি এজেন্ট হোে পরামর্শ দেবেন?) ১.হোসেন ভাই বস্তিতে টার্গেটকে ক্যাচ করে, উত্তরের রাস্তা দিয়ে পালিয়ে যাবে। রিস্ক একটাই, একটায় ব্যাকাপ যদি ওই দিক থেকেই আসে? ২. হোসেন ভাই বস্তিতে টার্গেটকে ক্যাচ করে, কোনো একটা জায়গায় নিয়ে সেখানে বাকিদের মিস লিড করে নিয়ে আসবে। রিস্ক একটাই, ব্যাকআপ এর কাছে আর্মস থাকলেও হোসেন ভাই খালি হাতে। ৩. হোসেন ভাই মিশন ছেড়ে চলে আসবে, কারন এটাই এখন সবচেয়ে নিরাপদ তার জন্য রিস্ক একটাই, উনি কি ঠিকমতো পালাতে পারবেন? এভাবে গল্পের অনেক জায়গায় পাঠককেই সিদ্ধান্ত নিতে হবে, পাঠকের সিদ্ধান্তের উপর নির্ভর করবে গল্প আগাবে, না আবার পুনরায় শুরু হবে। পুরো গল্পটিতে রয়েছে রোমাঞ্চ। গল্পটি শেষের দিকটা আরো বেশি রোমাঞ্চকর । পাঠ্যানুভূতি: গল্পটি আমার বেশ ভালোই লেগেছে। আপনারা চাইলে গল্পটি পড়ে দেখতে পারেন। আশা করি, গল্পটি পড়ে বেশ মজা পাবেন। (আপনার গল্প, আপনার সিদ্ধান্ত) রিভিউটি পড়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ #প্রথমাডটকম_কথাপ্রকাশ_বই_রিভিউ_প্রতিযোগিতা

Chamon

১৪ Jul, ২০২২ - ৩:০২ PM

'Student Hacks' is one of the most important book in student life. I think this book is not only important book but also an essential book students. I have read this book and asking others to read it as well.