মহিমাহ্নিত নকশা
লেখক: স্টিফেন হকিং, আশরাফ মাহমুদ, লিওনার্ড ম্লোডিনো (অনুবাদক)
বিষয়: প্রবন্ধ, গবেষণা ও অন্যান্য, অনুবাদ, গণিত, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
সূচিপত্র:
* অস্তিত্বরহস্য
* সূত্রের নিয়মনীতি
* বাস্তবতা কী?
* বিকল্প ইতিহাসসমূহ
* সার্বিক তত্ত্ব
* আমাদের মহাবিশ্ব নির্বাচন
* প্রতীমান অলৌকিকতা
* গ্র্যান্ড ডিজাইন বা মহিমান্বিত নকশা
বইয়ের বিবরণ
কখন এবং কেমন করে বিশ্বব্রহ্মাণ্ডের শুরু। কেনইবা আমরা এখানে? পারিপার্শ্বিক বাস্তবতার সঠিক ধরণটি আসলে কেমন? দৃশ্যমান যে মহিমান্বিত নকশা’ তা কী অলৌকিক কিছর উপর নির্ভরশীল নাকি রয়েছে এর অন্য কোনাে ব্যাখ্যা? বইটিতে স্টিফেন হকিং ও লিওনার্ডো স্লোডিনাে একটি সহজ ও বােধগম্য ভাষায় তুলে এনেছেন বিশ্বব্রহ্মাণ্ড বিষয়ে সর্বাধুনিক বৈজ্ঞানিক চিন্তার ফসল।
কোয়ন্টাম তত্ত্ব অনুসারে দৃশ্যমান মহাবিশ্ব বা মহাজগত একটি মাত্র সাধারণ ইতিহাস থেকে উৎসারিত নয়। লেখকদ্বয় ব্যখ্যা করেছেন যে আমরা বা আমাদের বর্তমান অস্তিত্ব আসলে প্রাথমিক মহাবিশ্বের কোয়ান্টাম বিচ্যুতির ফলাফল এবং দেখিয়েছেন কীভাবে কোয়ান্টাম তত্ত সমর্থন করে বহুবিশ্ব’ ধারণাটি এটি একটি কল্পচিত্র যেখানে বলা হয় আমাদের এই বিশ্বটি শূণ্য থেকে স্বতঃস্ফুর্ত ভাবে সৃষ্টি হওয়া অসংখ্য ভিন্ন ভিন্ন নিজেস্ব প্রাকৃতিক নিয়ম বিশিষ্ট বিশ্বসমূহের একটি। তারা সমাপ্তি টেনেছেন প্রাকৃতিক ঘটনা নিয়ন্ত্রণকারী নিয়সমূহ ব্যাখ্যায় সমন্বিত তত্ত্ব বা একীভূত তত্ত্ব গঠনের একমাত্র দৃশ্যমান দাবিদার এম-থিউরির চিত্তাকর্ষক মূল্যায়নের মাধ্যমে; আইনস্টাইন যে একীভূত তত্ত্বের খোঁজে নিয়ােজিত ছিলেন, মানব অস্তিত্বের চূড়ান্ত সাফল্য অর্জিত হবে তা খুঁজে পাওয়ার মধ্য দিয়ে।
- শিরোনাম মহিমাহ্নিত নকশা
- লেখক স্টিফেন হকিং, আশরাফ মাহমুদ, লিওনার্ড ম্লোডিনো (অনুবাদক)
- প্রকাশক রাত্রি প্রকাশনী
- আইএসবিএন ৯৭৮৯৮৪৯০৩৩৮১৩
- বাঁধাই Hardcover
- পৃষ্ঠা সংখ্যা ১৫৮
- দেশ বাংলাদেশ
- ভাষা বাংলা
আলোর উৎস কিংবা ডিভাইসের কারণে বইয়ের প্রকৃত রং কিংবা পরিধি ভিন্ন হতে পারে।

স্টিফেন হকিং
জন্ম ১৯৪২ সালের ৮ জানুয়ারি, যুক্তরাজ্যের অক্সফোর্ডে। বিজ্ঞানে আবিষ্কারের নতুন দিগন্ত যেমন তিনি খুলে দিয়েছেন, তেমনি জটিল বিষয়গুলো সাধারণ পাঠকদের কাছে সহজ ভাষায় তুলে ধরেছেন জনপ্রিয় ধারার বই লিখে। সেখানেও সফলতার প্রমাণ পাওয়া যায় তাঁর আ ব্রিফ হিস্ট্রি অব টাইম বইটি প্রকাশের পর। লন্ডন সানডে টাইমস-এ এটি টানা ২৩৭ সপ্তাহ বেস্ট সেলার তালিকায় থেকেছে। তিনি বিজ্ঞান নিয়ে লিখেছেন আরও কিছু বই। বিশ্ববিদ্যালয়ের পড়ার সময়েই হকিংয়ের দুরারোগ্য মোটর নিউরন রোগ ধরা পড়ে। সেসময় চিকিৎসকেরা তাঁর আয়ু মাত্র দু’বছর বেঁধে দিয়েছিলেন। কিন্তু অদম্য মানসিক শক্তির জোরে তিনি পড়ালেখা ও গবেষণা চালিয়ে যান। দৈহিক অক্ষমতা জয় করে একসময় কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের গণিতের লুকাসিয়ান অধ্যাপক হিসেবে টানা ৩০ বছর দায়িত্ব পালন করেন তিনি। ২০১৪ সালে তাঁকে নিয়ে চলচ্চিত্র নির্মিত হয়েছে। নাম দ্য থিওরি অব এভরিথিং।