মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের উপন্যাসসমগ্রকে ছটি খণ্ডে প্রকাশের পরিকল্পনা আমাদের। এর ষষ্ঠ খণ্ডে সংকলিত হল তাঁর লেখকজীবনের সর্বশেষ পর্যায়ের সাতটি উপন্যাস : শুভাশুভ, পরাধীন প্রেম, হলুদ নদী সবুজ বন, মাশুল, প্রাণেশ্বরের উপাখ্যান, মাটি-ঘেঁষা মানুষ (অসম্পূর্ণ) ও শান্তিলতা। ১৯৫১ থেকে ১৯৫৬ সালের মধ্যে রচিত এসব উপন্যাস যেমন ধারন করে আছে সমাজপরিবর্তনের আকাক্সক্ষা তেমনি অস্তিত্বসংকটগ্রস্ত একজন লেখকের চিত্তভূমির আকুতি।
বইয়ের বিবরণ
- শিরোনাম মানিক উপন্যাসসমগ্র-৬ষ্ঠ খণ্ড
- লেখক সৈয়দ আজিজুল হক
- প্রকাশক অবসর-প্রকাশন
- আইএসবিএন ৯৭৮-৯৮৪-৮৭৯৩-৫০-৩
- দেশ বাংলাদেশ
- ভাষা বাংলা
আলোর উৎস কিংবা ডিভাইসের কারণে বইয়ের প্রকৃত রং কিংবা পরিধি ভিন্ন হতে পারে।
সৈয়দ আজিজুল হক
জন্ম ১৯৫৯ সালের ৩০ এপ্রিল, বর্তমান পিরোজপুর জেলার সেহাঙ্গল গ্রামে। পড়ালেখা সেহাঙ্গল উচ্চবিদ্যালয়, বিএম কলেজ ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে। লাভ করেছেন এমফিল ও পিএইচডি ডিগ্রি। শিক্ষকতায় নিয়োজিত ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা ইনস্টিটিউটে; বর্তমানে বাংলা বিভাগের অধ্যাপক। প্রকাশিত গ্রন্থ: দীনেশচন্দ্র সেন (১৯৯০), ময়মনসিংহের গীতিকা: জীবনধর্ম ও কাব্যমূল্য (১৯৯০), মানিক বন্দ্যােপাধ্যায়ের ছোটগল্প: সমাজচেতনা ও জীবনের রূপায়ণ (১৯৯৮), জীবনানন্দের শুভ-অশুভের দ্বন্দ্ব ও বিবিধ প্রবন্ধ (২০০৬), মন ও মনন (২০১১)। শিল্পকলাবিষয়ক গ্রন্থ: জয়নুল আবেদিন: সৃষ্টিশীল জীবনসমগ্র (২০১৫) কামরুল হাসান: জীবন ও কর্ম (১৯৯৮), কামরুল হাসান (২০০৩), সফিউদ্দীন আহমেদ (২০১৩)। সম্পাদিত গ্রন্থ: দীনেশচন্দ্র সেন-সংকলিত মৈমনসিংহ-গীতিকা (১৯৯৯), আবদুল হকের স্মৃতি-সঞ্চয় ১ ও ২ (২০০৩ ও ২০০৫), রবীন্দ্রনাথের শ্রেষ্ঠ চিঠিপত্র (২০০৮), বাংলাদেশের শিল্প আন্দোলন ও আমার কথা (২০১০)।