হুইলচেয়ারে আবদ্ধ থেকেও স্টিফেন হকিং (১৯৪২-২০১৮, যুক্তরাজ্য) পরিণত হয়েছিলেন আমাদের কালের অন্যতম সেরা পদার্থবিজ্ঞানীতে। কয়েক দশক ধরেই সাধারণ মানুষের আগ্রহের কেন্দ্রবিন্দুতে ছিলেন তিনি। সাধারণের তীব্র কৌতূহল মেটাতে হকিং ২০১৩ সালে লিখেছিলেন মাই ব্রিফ হিস্ট্রি শিরোনামের আতÄজীবনী। এতে তাঁর বিজ্ঞানী জীবন আর ব্যক্তিজীবন একাকার হয়ে রয়েছে।
বইয়ের বিবরণ
- শিরোনাম মাই ব্রিফ হিষ্ট্রি
- লেখক স্টিফেন হকিং, আবুল বাসার
- প্রকাশক প্রথমা প্রকাশন
- আইএসবিএন 9789849359500
আলোর উৎস কিংবা ডিভাইসের কারণে বইয়ের প্রকৃত রং কিংবা পরিধি ভিন্ন হতে পারে।

স্টিফেন হকিং
জন্ম ১৯৪২ সালের ৮ জানুয়ারি, যুক্তরাজ্যের অক্সফোর্ডে। বিজ্ঞানে আবিষ্কারের নতুন দিগন্ত যেমন তিনি খুলে দিয়েছেন, তেমনি জটিল বিষয়গুলো সাধারণ পাঠকদের কাছে সহজ ভাষায় তুলে ধরেছেন জনপ্রিয় ধারার বই লিখে। সেখানেও সফলতার প্রমাণ পাওয়া যায় তাঁর আ ব্রিফ হিস্ট্রি অব টাইম বইটি প্রকাশের পর। লন্ডন সানডে টাইমস-এ এটি টানা ২৩৭ সপ্তাহ বেস্ট সেলার তালিকায় থেকেছে। তিনি বিজ্ঞান নিয়ে লিখেছেন আরও কিছু বই। বিশ্ববিদ্যালয়ের পড়ার সময়েই হকিংয়ের দুরারোগ্য মোটর নিউরন রোগ ধরা পড়ে। সেসময় চিকিৎসকেরা তাঁর আয়ু মাত্র দু’বছর বেঁধে দিয়েছিলেন। কিন্তু অদম্য মানসিক শক্তির জোরে তিনি পড়ালেখা ও গবেষণা চালিয়ে যান। দৈহিক অক্ষমতা জয় করে একসময় কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের গণিতের লুকাসিয়ান অধ্যাপক হিসেবে টানা ৩০ বছর দায়িত্ব পালন করেন তিনি। ২০১৪ সালে তাঁকে নিয়ে চলচ্চিত্র নির্মিত হয়েছে। নাম দ্য থিওরি অব এভরিথিং।
আবুল বাসার
জন্ম ১৯৭৭, পাবনায়। শের-ই-বাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক। জনপ্রিয় কিশোর ম্যাগাজিন কিশোর আলোর সহকারী সম্পাদক ছিলেন। বর্তমানে বিজ্ঞানচিন্তার নির্বাহী সম্পাদক। এর আগে স্টিফেন হকিংয়ের দ্য ব্রিফার হিস্ট্রি অব টাইম অনুবাদ করেছেন সময়ের সংক্ষিপ্ততর ইতিহাস শিরোনামে।