আমাদের চারপাশে কত না পশু আর প্রাণী। কিন্তু এদের মধ্যে স্তন্যপায়ী কারা, সে কথা আমরা কজনই বা জানি? এসব প্রাণীর আবার গোত্র বিভাগ আছে। যেমন বাঘের কথাই ধরা যাক। আকারে বেশ বড়, গায়ে ডোরা কাটা দাগ। দেখলেই ভয় লাগে। কিন্তু হলে কী হবে! আসলে সে বিড়াল গোত্রের প্রাণী। মজার ব্যাপার হলো, পুষি বিড়াল, বনবিড়াল, মেছো বিড়াল আর চিতাবাঘও একই পরিবারের সদস্য। বাংলাদেশে এরকম ১২০ থেকে ১৩০ প্রজাতির স্তন্যপায়ী প্রাণী আছে। তার ভেতর থেকে মোট ৩০টি এ-জাতীয় প্রাণীর পরিচিতি তুলে ধরা হলো এ বইয়ে।
বইয়ের বিবরণ
- শিরোনাম স্তন্যপায়ী প্রাণী
- লেখক রেজা খান
- প্রকাশক প্রথমা প্রকাশন
- আইএসবিএন ৯৭৮৯৮৪৯১৭৬৪৫৯
আলোর উৎস কিংবা ডিভাইসের কারণে বইয়ের প্রকৃত রং কিংবা পরিধি ভিন্ন হতে পারে।
রেজা খান
জন্ম ১ জানুয়ারি ১৯৪৭। বাড়ি ঢাকার ধামরাই থানার বালিয়ায়। পাখি বিষয়ে উপমহাদেশের মহাপণ্ডিত, বোম্বে বিশ্ববিদ্যালয়ের অবৈতনিক অধ্যাপক এবং বোম্বে ন্যাচারাল হিস্ট্রি সোসাইটির সভাপতি ড. সালিম আলীর অধীনে পাখির ওপর মাঠপর্যায়ে গবেষণা করে পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাণিবিজ্ঞান বিভাগে শিক্ষকতা করেন ১৯৭৩ থেকে ১৯৮৩ পর্যন্ত। ১৯৮৩ সালের ডিসেম্বরে কাজের সূত্রে যুক্ত হন আরব আমিরাতের আল আইন ও দুবাই চিড়িয়াখানার সঙ্গে। বর্তমানে দুবাই সাফারিতে কাজ করছেন প্রধান বন্যপ্রাণী বিশেষজ্ঞ হিসেবে। বাংলাদেশের বন্যপ্রাণী বিষয়ে তিনি গবেষণা করেন। এ বিষয়ে তাঁর বেশ কয়েকটি বাংলা বই রয়েছে। প্রথমা থেকে প্রকাশিত হয়েছে তাঁর আরেকটি বই—স্তন্যপায়ী প্রাণী।