এ বই পাঠককে নিয়ে যাবে জাদু ও স্বপ্নে মোড়া আফ্রিকার সবচেয়ে ছোট্ট রাজ্য সোয়াজিল্যান্ডে। লেখকের সঙ্গে পাঠকও হেঁটে যাবেন পিঠে ব্যাকপ্যাক নিয়ে সিংহের কেশরের মতো ঘাসের ভেতর দিয়ে লালমাটির পথে। বিলেতের মেয়ে ফিয়োনার সঙ্গে হাইক করে লেখক চলে যান বনানীর গভীরে, সেখানে অবৈধভাবে সংগ্রহ করেন লক্ষ বছরের পুরোনো ফসিল। লেখক জার্মান দম্পতি ইয়োরগান ও ব্রিজিতের অন্তরঙ্গ হন, তাঁদের গাড়িতে চড়ে চলে যান লেবোমবো পাহাড়ে। পথে-প্রান্তরে পরিচিত হতে থাকেন সব মানুষের সঙ্গে। অবশেষে লেখকের সঙ্গে পাঠকও চলে আসেন রাজা মাসওয়াতির নিজস্ব গ্রামে, যেখানে জড়ো হয়েছে রাজ্যের অজস্র উন্মুক্ত-বক্ষা কুমারী কন্যা। লেখকের সঙ্গে পাঠকও উপভোগ করেন তাদের অনুপম নৃত্যকলা।
বইয়ের বিবরণ
- শিরোনাম সোয়াজিল্যান্ড : রাজা প্রজা পর্যটক
- লেখক মঈনুস সুলতান
- প্রকাশক প্রথমা প্রকাশন
- আইএসবিএন ৯৭৮৯৮৪৯১২০১৫৫
আলোর উৎস কিংবা ডিভাইসের কারণে বইয়ের প্রকৃত রং কিংবা পরিধি ভিন্ন হতে পারে।

মঈনুস সুলতান
জন্ম ১৯৫৬ সালে, সিলেট জেলার ফুলবাড়ী গ্রামে। যুক্তরাষ্ট্রের ইউনিভার্সিটি অব ম্যাসাচুসেটস থেকে আন্তর্জাতিক শিক্ষা বিষয়ে পিএইচডি। খণ্ডকালীন অধ্যাপক ছিলেন ইউনিভার্সিটি অব ম্যাসাচুসেটস এবং স্কুল অব হিউম্যান সার্ভিসেস-এর। ইউনিভার্সিটি অব সাউথ আফ্রিকার ভিজিটিং স্কলার ছিলেন। শিক্ষকতা, গবেষণা ও কনসালট্যান্সির কাজে বহু দেশ ভ্রমণ করেছেন। বর্তমানে সিয়েরা লিওনে বাস করছেন। প্রথমা প্রকাশন থেকে বেরিয়েছে তাঁর আরও ছয়টি ভ্রমণগল্পের বই কাবুলের ক্যারাভান সরাই, জিম্বাবুয়ে: বোবা পাথর সালানিনি, নিকারাগুয়া: সমোটো ক্যানিয়নে গাবরিয়েলা, সোয়াজিল্যান্ড: রাজা প্রজা পর্যটক, ঈদের সোনালি ইগল ও আকাশরাজ্য । প্রথম আলো বর্ষসেরা বইয়ের পুরস্কার ও বাংলা একাডেমি পুরস্কার পেয়েছেন।