ডিআইজি আফজাল আঙ্কেল বললেন, ‘আমার ছেলে মারুফ একটা ভালো কাজ করেছে। গুড্ডুর সঙ্গে বন্ধুত্ব করেছে। তা না হলে আমরা এ ধরনের একটা কঠিন কেসের সমাধান এত অল্প সময়ে করতে পারতাম না।’ গুড্ডু বলল, ‘না, না এটা তো খুব সোজা কেস। এটার সমাধান করতে যে কেউ পারে। তবে কথা হলো, ঠিকমতো খেতে হবে। ঠিকমতো ব্যায়াম করতে হবে। ঠিকমতো পড়াশোনা করতে হবে।’
বইয়ের বিবরণ
গুড্ডুবুড়ার বোকামির গল্প শুনলে হাসতে হাসতে পেটে খিল ধরে যায়। দাঁত মাজো শুনে গুড্ডুবুড়া বাসন-মাজার সাবান স্পঞ্জ দিয়ে দাঁত মাজতে গেল। সেই গুড্ডুবুড়াই ঠিকমতো খেয়েদেয়ে খেলাধুলা করে হয়ে উঠল বুদ্ধিমান। স্কুলের প্রিন্সিপালের আংটি হারিয়ে গেল। কে সেটা বের করে দেবে? কে আবার! গুড্ডুবুড়া। কিন্তু সত্যিকারের গোয়েন্দাগিরির পালা এলো গুড্ডুবুড়ার সামনে। তাদের বিল্ডিংয়ের একজন ভদ্রলোক, খান সাহেব, খুন হয়ে গেলেন। পুলিশের বড় কর্তা দায়িত্ব দিলেন গুড্ডুকেও। মার্ডার কেসের রহস্য উদঘাটন করতে হবে? গোয়েন্দা গুড্ডু কি পারবে এই সমস্যার সমাধান করতে?
- শিরোনাম গোয়েন্দা গুড্ডুবুড়া
- লেখক আনিসুল হক
- প্রকাশক প্রথমা প্রকাশন
- আইএসবিএন ৯৭৮৯৮৪৯৫৫৭৪০১
- মুদ্রণ 1st Edition, 2021
- বাঁধাই হার্ডকভার
- পৃষ্ঠা সংখ্যা ৮৭
- দেশ বাংলাদেশ
- ভাষা বাংলা
আলোর উৎস কিংবা ডিভাইসের কারণে বইয়ের প্রকৃত রং কিংবা পরিধি ভিন্ন হতে পারে।
আনিসুল হক
জন্ম ৪ মার্চ ১৯৬৫, নীলফামারী। শৈশব ও বাল্যকাল কেটেছে রংপুরে। বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক। কবিতা, গল্প, উপন্যাস, রম্যরচনা, ভ্রমণকাহিনি, শিশুসাহিত্য—সাহিত্যের নানা শাখায় সক্রিয়। প্রথমা থেকে প্রকাশিত হয়েছে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এবং সে সময়ের মানুষদের নিয়ে তাঁর লেখা উপন্যাসের ছয়টি পর্ব—‘যারা ভোর এনেছিল’, ‘উষার দুয়ারে’, ‘আলো-আঁধারের যাত্রী’, ‘এই পথে আলো জ্বেলে’, ‘এখানে থেমো না’ ও ‘রক্তে আঁকা ভোর’। পেয়েছেন বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কারসহ বেশ কয়েকটি পুরস্কার। তাঁর বই বিভিন্ন ভাষায় অনূদিত ও প্রকাশিত হয়েছে দেশ-বিদেশে।