১৬২.০০ টাকা ৪০% ছাড় ২৭০.০০ টাকা

২০৩৫ সালের মধ্যে পৃথিবী থেকে মঙ্গল গ্রহে নভোচারী পাঠানোর লক্ষ্যে যুক্তরাষ্ট্রসহ পৃথিবীর অন্যান্য মহাকাশ গবেষণা সংস্থা কাজ করছে। এ পর্যন্ত ৪৮টি অভিযান পরিচালিত হয়েছে মঙ্গল গ্রহে। ২০২০ থেকে ২০২৪ সালের মধ্যে পরিচালিত হবে আরও সাতটি অভিযান। মঙ্গল গ্রহে পানির সন্ধান পাওয়ার ব্যাপারেও বিজ্ঞানীরা আশাবাদী। আমাদের প্রতিবেশী এই গ্রহের ভূমি, আবহাওয়া, পরিবেশ কী রকম? সেখানে বসতি গড়ে তোলা কি সম্ভব? মঙ্গল গ্রহে প্রাণের উদ্ভব কি আদৌ ঘটেছিল? মঙ্গল গ্রহ নিয়ে এসব বৈজ্ঞানিক জিজ্ঞাসার উত্তর পাওয়া যাবে এই বইয়ে।

পছন্দের তালিকায় রাখুন

বইয়ের বিবরণ

উনিশ শতকের শেষের দিক থেকে মঙ্গল গ্রহ সম্পর্কে মানুষের কৌতূহল ও জ্ঞান বাড়তে শুরু করে। একদিকে টেলিস্কোপের সাহাযে্য মঙ্গল গ্রহের গতিবিধি লক্ষ করতে করতে তৈরি হয়েছে মঙ্গলের মানচিত্র, অন্যদিকে কল্পবিজ্ঞানে ভর করে গড়ে উঠেছে নানা রকমের বিশ্বাস। মানুষ বিশ্বাস করতে শুরু করেছিল, মঙ্গলে প্রাণ আছে। শুধু তা-ই নয়, মঙ্গলের প্রাণীরা পৃথিবীর মানুষের চেয়ে অনেক বেশি উন্নত। মহাকাশে স্যাটেলাইট পাঠানো শুরু হওয়ার পর মঙ্গলগ্রহ সম্পর্কে মানুষের অনেক ধারণা বদলাতে শুরু করে। ১৯৬০ থেকে শুরু করে এ পর্যন্ত মঙ্গল গ্রহে অনেক বৈজ্ঞানিক মিশন পরিচালনা করা হয়েছে। যুক্তরাষ্ট্র, রাশিয়ার পর ইউরোপিয়ান ইউনিয়ন, চীন, জাপান এবং ভারত মঙ্গলগ্রহে স্যাটেলাইট পাঠিয়েছে। সূর্যের চতুর্থ গ্রহ মঙ্গল। আকারে পৃথিবীর প্রায় অর্ধেক। মঙ্গল গ্রহে রোবট পাঠিয়ে মানুষ অনেক বৈজ্ঞানিক তথ্য জেনেছে। কিন্তু মানুষ এখন চায় সশরীরে মঙ্গল গ্রহে যেতে। মানুষের আগ্রহের কেন্দ্রে থাকা এই গ্রহ সম্পর্কে সহজ ভাষায় একটা সামগ্রিক  বৈজ্ঞানিক ধারণা দেওয়ার চেষ্টা করা হয়েছে এই বইয়ে।

আলোর উৎস কিংবা ডিভাইসের কারণে বইয়ের প্রকৃত রং কিংবা পরিধি ভিন্ন হতে পারে।

এই লেখকের আরও বই
এই বিষয়ে আরও বই
আলোচনা ও রেটিং
০(০)
  • (০)
  • (০)
  • (০)
  • (০)
  • (০)
আলোচনা/মন্তব্য লিখুন :

আলোচনা/মন্তব্যের জন্য লগ ইন করুন